ব্রেকিং:
‘শুধু অভ্যুত্থান নয়, আমরা রাষ্ট্র গঠনের নেতাও পেয়ে গেছি’ পুলিশের নতুন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম ড. ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় না দেওয়ার ইঙ্গিত যুক্তরাজ্যের জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত বিকেল ৩টার মধ্যে সংসদ ভাঙার আল্টিমেটাম, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি ১৬ বছর পর বাংলাদেশে পুনরায় সংসদীয় গণতন্ত্র চালু হয় এই দিনে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনে আগুন দেশের দায়িত্ব নিলেন সেনাপ্রধান জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই ব্যবস্থা আজ থেকে তিন দিনের সাধারণ ছুটি শুরু শিক্ষামন্ত্রীর বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আগুন গণভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠক বসছে আজ কুমিল্লায় কেউ মারা যায় নি, গুলিবিদ্ধ ৮ জন আন্দোলনকারীরা চাইলে এখনই বসতে রাজি: প্রধানমন্ত্রী কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের দুই পাশে আ.লীগ নেতাকর্মীদের অবস্থান দেবিদ্বারে স্বজনদের আহাজারি থামছে না ‘গুলিতে মাথার মগজ উড়ে যায় শোক মিছিল স্থগিত করলো আওয়ামী লীগ মোবাইল নেটওয়ার্কে ফেসবুক বন্ধ, সঙ্গে টেলিগ্রামও
  • রোববার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||

  • ভাদ্র ২৪ ১৪৩১

  • || ০৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

সাজেদা চৌধুরী দুর্দিনে আ.লীগের হাল ধরে রেখেছিলেন

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩  

বেগম সাজেদা চৌধুরী দুর্দিনে আওয়ামী লীগের হাল ধরে রেখেছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ।

সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকালে আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ১ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 কাজী জাফর উল্লাহ বলেন, বেগম সাজেদা চৌধুরী দুর্দিনে আওয়ামী লীগের হাল ধরে রেখেছিলেন। দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। দল যখন অনেক প্রশ্নের মুখে ছিল, সেই সময় দল ও জাতির জন্য একটা বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছিলেন।

dhakapost

 

আব্দুর রহমান বলেন, ’৭৫ এর ১৫ই আগস্টের প্রতিরোধে যে আন্দোলন-সংগ্রাম আমরা শুরু করি মূলত সাজেদা চৌধুরী সেই সময় অনুপ্রেরণা, সার্বক্ষণিক খোঁজ-খবর রেখেছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের জন্য তিনি এক বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর ছিলেন।

তিনি বলেন, ১/১১ সময় যখন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে একটা বড় দুঃসময় আসে, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা যখন কারাগারে ছিলেন সেই সময়ও ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউটে এক সভায় কঠোর মনোভাব নিয়ে তিনি বলেছিলেন, আজ শেখ হাসিনাকে বাদ দিয়ে যদি কোনো নির্বাচন করার পাঁয়তারা হয়, ষড়যন্ত্র হয়, বাংলার মানুষ কখনো মেনে নেবে না। তারই এই কথার মধ্য দিয়ে সেদিনও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা পুনরায় উজ্জীবিত হয়েছিল। শেখ হাসিনা মুক্তির সংগ্রামকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর কন্যাকে মুক্ত করেন। আমাদের সংগ্রামী জীবনকালে তাকে নিয়ে আলোচনার শেষ নেই।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এই সদস্য বলেন, তিনি যে আদর্শ, উদ্দেশ্য নিয়ে দলের জন্য সারাজীবন সংগ্রাম করেছেন, আমরা যেন সেই আদর্শ-উদ্দেশ্যকে বুকে ধারণ করে সামনে এগিয়ে যেতে পারি, সেটাই হবে আজকের দিনের প্রত্যয়।