ব্রেকিং:
‘শুধু অভ্যুত্থান নয়, আমরা রাষ্ট্র গঠনের নেতাও পেয়ে গেছি’ পুলিশের নতুন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম ড. ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় না দেওয়ার ইঙ্গিত যুক্তরাজ্যের জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত বিকেল ৩টার মধ্যে সংসদ ভাঙার আল্টিমেটাম, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি ১৬ বছর পর বাংলাদেশে পুনরায় সংসদীয় গণতন্ত্র চালু হয় এই দিনে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনে আগুন দেশের দায়িত্ব নিলেন সেনাপ্রধান জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই ব্যবস্থা আজ থেকে তিন দিনের সাধারণ ছুটি শুরু শিক্ষামন্ত্রীর বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আগুন গণভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠক বসছে আজ কুমিল্লায় কেউ মারা যায় নি, গুলিবিদ্ধ ৮ জন আন্দোলনকারীরা চাইলে এখনই বসতে রাজি: প্রধানমন্ত্রী কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের দুই পাশে আ.লীগ নেতাকর্মীদের অবস্থান দেবিদ্বারে স্বজনদের আহাজারি থামছে না ‘গুলিতে মাথার মগজ উড়ে যায় শোক মিছিল স্থগিত করলো আওয়ামী লীগ মোবাইল নেটওয়ার্কে ফেসবুক বন্ধ, সঙ্গে টেলিগ্রামও
  • রোববার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||

  • আশ্বিন ৬ ১৪৩১

  • || ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

কম্পিউটার ব্যবহারে বাড়বে মেদ!

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১১ ডিসেম্বর ২০১৮  

বর্তমান যুগে ডিজিটাল মিডিয়ার কল্যাণে জীবনযাত্রা সহজতর হলেও ক্রমেই শারীরিকভাবে আমরা দুর্বল হয়ে পড়ছি। একটু ভেবে দেখুন! সকালে ঘুম থেকে উঠেও ডিজিটাল মিডিয়া ব্যবহারের মাধ্যমে যেমন দিন শুরু হচ্ছে ঠিক রাতে শেষ হচ্ছে। কম্পিউটারের প্রভাব মানব জীবনকে নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করছে, সে সম্পর্কে জেনে নিন-

১. বেশির ভাগ সময় কম্পিউটারে বসে কাজ করতে হয়। এ জন্য আমাদের হাঁটা চলা হয় না বললেই চলে। যাদের কম্পিউটারেই বেশি কাজ করতে হয় তাদের শরীরের মেদ দিনকে দিন বেড়ে যায়। আর এ মেদ বাড়ার ফলে শরীরে দেখা দেয় নানা সমস্যা। ডিজিটাল মিডিয়ায় আবদ্ধ হয়ে শিশুরাও এখন খেলাধূলা ভূলেই যাচ্ছে। এ জন্য বাচ্চাদের শরীরের প্রচুর মেদ জমছে। আর এই মেদের কারণেই অল্প বয়সে উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয় ও ডায়বেটিস হতে পারে। যতই কম্পিউটারে কাজ করতে হয় না কেন সারাদিনে কিছুটা সময় বাইরের আলো বাতাসে হাঁটতে হবে। যাতে শরীরে কোনোভাবেই মেদ জমা না হয়।

২. কম্পিউটারে বসে এক নাগাড়ে কাজ করলে রক্ত সঞ্চালন মাত্রাও অনেক কমে যায়। ফলে শরীরে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। রক্ত সঞ্চালন কমে গেলে পেশীতে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে। তাই রক্ত চলাচলা ঠিক রাখার জন্য কম্পিউটারে কাজ করার মাঝে মাঝে উঠে কয়েক পা হেঁটে নিতে হবে।

৩. চোখের উপরও প্রেশার পড়ে। এ জন্য অনেক সময় চোখ লাল হয়ে যায় ও চোখ ফুলে যায়। এ সমস্যা থেকে বাঁচতে কাজের মাঝে কম্পিউটার স্কিন থেকে চোখ সরিয়ে দূরের কোনো জিনিস দেখার চেষ্টা করবেন। এছাড়া মাঝে মাঝে কম্পিউটার টেবিল থেকে উঠে চোখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিতে হবে। তাহলে চোখ ঠান্ডা হবে ও আরাম পাবেন।

৪. যারা কম্পিউটারে বেশি সময় ধরে কাজ করেন। তাদের প্রায়ই মাথা ব্যথা ও ঘাড় ব্যথা হয়ে থাকে। কারণ এক নাগাড়ে বেশি সময় বসে থাকলে শরীরে অনেক যন্ত্রণা হয়। এছাড়াও চোখে খুব বেশি প্রেশার পড়ার কারণেও মাথা ব্যথা হয়। এ জন্য কম্পিউটারে কাজ করার সময় চোখ মাঝে মাঝে স্কিন থেকে সরিয়ে নিতে হবে, ঘাড় নাড়া চাড়া করতে হবে ও উঠে দাড়াতে হবে। এছাড়াও কম্পিউটারে বেশি সময় কাজ করলে শরীর ও মন দু’টোরই বিশ্রাম খুব কম হয়।

৫. যেদিন অনেকক্ষণ এক নাগাড়ে কম্পিউটারে কাজ করতে হয় সেদিন রাতের ঘুমও ভালো হয় না। এক গবেষণা থেকে জানা গেছে, একটানা পাঁচ ঘণ্টার বেশি কম্পিউটারের সামনে কাজ করলে ঘুমের ব্যঘাত ঘটে। এ জন্য কাজের মাঝে কিছু সময়ের জন্য বিশ্রাম নিতে হবে।

৬. অনেক সময় ওয়েব সাইটে বিভিন্ন রকম ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা হয়। এগুলো একদমই ঠিক নয়। কম্পিউটারের সুফলের পাশাপাশি কুফলও কম নয়। সাইবার ক্রাইমের কারণে কম্পিউটারের সুফল থেকে আমরা অনেকটাই দূরে সরে যাচ্ছি। বিভিন্ন ধরণের হ্যাকাররা ব্যক্তিগত ওয়েব সাইটের তথ্য হ্যাক করে অপরাধ করতে পারে।