কুমিল্লার অর্ধশতাধিক তরুণ নেতা মনোনয়ন প্রত্যাশী

কুমিল্লার ১১টি আসনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ-বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের অর্ধশতাধিক তরুণ নেতা মনোনয়ন প্রত্যাশী। তাদের মধ্যে রয়েছে অনেক নতুন মুখও।

কুমিল্লা-১ আসনের তরুণ প্রার্থীরা হচ্ছেন, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য ব্যরিস্টার নাঈম হাসান ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ড.খন্দকার মারুফ হোসেন।

কুমিল্লা-২ আসনে কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য, তিতাস উপজেলোর সাবেক চেয়ারম্যান পারভেজ হোসেন সরকার।

কুমিল্লা-৩ আসনে খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যরিস্টার সরকার এম আর হাসান মামুন, সাবেক এমপি শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদের দুই ভাই টোটাল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জুন্নুন বসরি ও কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির কার্যনিবাহী কমিটির সদস্য কাজী শাহ্ আরেফিন।

কুমিল্লা-৪ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা গ্রুপের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক এম এ আউয়াল খান।

কুমিল্লা-৫ আসনে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যকর কমিটির সদস্য মোঃ আবদুছ সালাম বেগ।

কুমিল্লা-৬ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী এফবিসিআই‘র পরিচালক মাসুদ পারভেজ খান ইমরান ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি কবিরুল ইসলাম শিকদার। বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য কাউসার জামান বাপ্পী।

কুমিল্লা-৭ আসনে উত্তর জেলা বিএনপির সভাপতি প্রয়াত খোরশেদ আলমের ছেলে আতিকুল আলম শাওন বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী।

কুমিল্লা-৯ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন ফারুক,আওয়ামী লীগ নেতা শাহ আলম।

কুমিল্লা-১০ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী বিএনপির প্রেস উইংয়ের সদস্য শামছুদ্দিন দিদার।

কুমিল্লা-১১ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কামরুল হুদা।

মনোনয়ন বিষয়ে কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মোস্তাক মিয়া বলেন, নির্বাচন এলে অনেক নেতার নাম শোনা যায়। তবে যারা জনগণ ও দলের নেতা-কর্মীদের নিকট গ্রহণযোগ্য তারাই মনোনয়ন পাবে বলে আমার বিশ্বাস।

কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অ্যাড.নিজামুল হক বলেন, দেশের বৃহত্তর রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। এখানে সুষ্ঠু নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা রয়েছে। তৃণমূলের সঙ্গে সংযোগ আছে এবং স্বচ্ছতা রয়েছে এমন ব্যক্তিরা সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পাওয়া উচিত।