ব্রেকিং:
‘শুধু অভ্যুত্থান নয়, আমরা রাষ্ট্র গঠনের নেতাও পেয়ে গেছি’ পুলিশের নতুন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম ড. ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় না দেওয়ার ইঙ্গিত যুক্তরাজ্যের জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত বিকেল ৩টার মধ্যে সংসদ ভাঙার আল্টিমেটাম, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি ১৬ বছর পর বাংলাদেশে পুনরায় সংসদীয় গণতন্ত্র চালু হয় এই দিনে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনে আগুন দেশের দায়িত্ব নিলেন সেনাপ্রধান জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই ব্যবস্থা আজ থেকে তিন দিনের সাধারণ ছুটি শুরু শিক্ষামন্ত্রীর বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আগুন গণভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠক বসছে আজ কুমিল্লায় কেউ মারা যায় নি, গুলিবিদ্ধ ৮ জন আন্দোলনকারীরা চাইলে এখনই বসতে রাজি: প্রধানমন্ত্রী কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের দুই পাশে আ.লীগ নেতাকর্মীদের অবস্থান দেবিদ্বারে স্বজনদের আহাজারি থামছে না ‘গুলিতে মাথার মগজ উড়ে যায় শোক মিছিল স্থগিত করলো আওয়ামী লীগ মোবাইল নেটওয়ার্কে ফেসবুক বন্ধ, সঙ্গে টেলিগ্রামও
  • মঙ্গলবার ২২ অক্টোবর ২০২৪ ||

  • কার্তিক ৬ ১৪৩১

  • || ১৭ রবিউস সানি ১৪৪৬

নড়াইলে মাশরাফীর বাড়িতে অগ্নিসংযোগ-লুটপাট

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৬ আগস্ট ২০২৪  

নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের হুইপ মাশরাফী বিন মোর্ত্তজার বাড়িতে আগুন দিয়েছে বিক্ষুদ্ধ জনতা। অগ্নিসংযোগের আগে বিক্ষুদ্ধ লোকজন ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়।

সোমবার বিকেল ৫টার দিকে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা শতাধিক বিক্ষুদ্ধ জনতা লাঠিসোটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মাশরাফীর বাড়ির সামনে অবস্থান নেয়। এরপরই লোকজন মাশরাফীর দোতলা বাড়ির ভেতরে প্রবেশ করে। এ সময় লোকজন ঘরের আসবাবপত্র ভাঙচুর ও লুটপাট করে। এছাড়া ঘরে থাকা মাশরাফী ও তার পরিবারের দুর্লভ ছবি, ট্রফিসহ মূল্যবান জিনিসপত্র ভাঙচুর করে। বিক্ষুদ্ধ লোকজন মাশরাফীর বাড়ির দোতলায় উঠে আলমারি ও অন্যান্য আসবাবপত্র থেকে মূল্যবান জিনিসপত্র লুটপাট করে।

একপর্যায়ে বিক্ষুদ্ধ জনতা মাশরাফীর বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। আগুনে পুরো ভবনটি পুড়ে গেছে। ঘটনার সময় ওই বাড়িতে মাশরাফীর বাবা গোলাম মোর্ত্তজা স্বপন ও মা বলাকা মোর্ত্তজা ছিলেন না। একটি ছেলের কাছে বাড়ির চাবি দিয়ে তারা বাড়ি থেকে আগেই নিরাপদ স্থানে চলে যান।

এদিকে বাড়িতে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো সদস্য ছিলেন না। এমনকি ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হলেও নিরাপত্তার ভয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হননি।

এছাড়া বিক্ষুদ্ধরা মাশরাফীর প্রতিষ্ঠিত নড়াইল এক্সপ্রেস জিমটি ভাঙচুর ও লুটপাট করে। এ সময় বিক্ষুদ্ধ লোকজন জিমের মূল্যবান জিনিসপত্রে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সুবাস চন্দ্র বোস, সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন খান নিলু, জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুর, লুটপাট ও আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়।