ব্রেকিং:
‘শুধু অভ্যুত্থান নয়, আমরা রাষ্ট্র গঠনের নেতাও পেয়ে গেছি’ পুলিশের নতুন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম ড. ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় না দেওয়ার ইঙ্গিত যুক্তরাজ্যের জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত বিকেল ৩টার মধ্যে সংসদ ভাঙার আল্টিমেটাম, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি ১৬ বছর পর বাংলাদেশে পুনরায় সংসদীয় গণতন্ত্র চালু হয় এই দিনে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনে আগুন দেশের দায়িত্ব নিলেন সেনাপ্রধান জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই ব্যবস্থা আজ থেকে তিন দিনের সাধারণ ছুটি শুরু শিক্ষামন্ত্রীর বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আগুন গণভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠক বসছে আজ কুমিল্লায় কেউ মারা যায় নি, গুলিবিদ্ধ ৮ জন আন্দোলনকারীরা চাইলে এখনই বসতে রাজি: প্রধানমন্ত্রী কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের দুই পাশে আ.লীগ নেতাকর্মীদের অবস্থান দেবিদ্বারে স্বজনদের আহাজারি থামছে না ‘গুলিতে মাথার মগজ উড়ে যায় শোক মিছিল স্থগিত করলো আওয়ামী লীগ মোবাইল নেটওয়ার্কে ফেসবুক বন্ধ, সঙ্গে টেলিগ্রামও
  • রোববার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||

  • ভাদ্র ২৪ ১৪৩১

  • || ০৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

‘ওষুধের দাম বাড়ানো জনগণের সঙ্গে নির্মম প্রহসন’

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৫ জুন ২০২৪  

ওষুধের দাম বাড়ানো জনগণের সঙ্গে নির্মম প্রহসন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম।

তিনি বলেন, গভীর উদ্বেগের সঙ্গে দেখা যাচ্ছে, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে যখন দিশেহারা দেশের জনগণ তখন ওষুধের দাম বৃদ্ধি করে এক নির্মম পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে এই সরকার। 

মঙ্গলবার (৩ জুন) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। 

ডা. রফিকুল ইসলাম বলেন, ন্যাশনাল হেলথ অ্যাকাউন্টের তথ্যমতে চিকিৎসা ব্যয়ের ৭০ শতাংশ ব্যক্তির পকেট থেকে খরচ হয়, সেই ওষুধের দাম বৃদ্ধি করে যেন নির্মম এক প্রহসনের আয়োজন করলো এই সরকার।

তিনি বলেন, ২০২২ সালে কোনও ধরনের পূর্ব ঘোষণা ছাড়া শুধুমাত্র ওষুধ কোম্পানিগুলোর সুপারিশে ২০টি জেনেরিকের ৫৩টি ওষুধের দাম বৃদ্ধি করে ওষুধ প্রশাসন, যা ছিল নজিরবিহীন। সেসময় প্যারাসিটামল, হৃদরোগ, ব্যথানাশক ও গ্যাস্ট্রিকের ওষুধের দাম ৫০-১৩৪ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। এরপর ২০২৩ সালে আরেক দফায় ২৩৪টি জীবন রক্ষাকারী ওষুধের দাম ১০ থেকে ৫০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছিল। ওষুধের দাম বৃদ্ধির এই রেশ কাটতে না কাটতেই গণমাধ্যমে জানা যায়, অতি সম্প্রতি পুনরায় কয়েকমাসের ব্যবধানে দুইশতাধিক ওষুধের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে কমপক্ষে ২০ শতাংশ। 

তিনি বলেন, ডলারের মূল্যবৃদ্ধির অজুহাতে এই দাম বাড়িয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দাবি। ভঙ্গুর অর্থনীতি ও লুটপাটের রাজনীতির বলি হচ্ছে সাধারণ জনগণ। ওষুধ প্রশাসন এসব ক্ষেত্রে নীরব। এভাবে হুট করে দাম বৃদ্ধির কারণে অনেকেই মাঝপথে ওষুধ সেবন বন্ধ করে দিচ্ছে, ফলে নানা রকম স্বাস্থ্য ঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, ১৯৮২ সালের ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১১ (১) ধারা অনুযায়ী স্পষ্ট বলা আছে সরকার অফিসিয়াল গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে পারবে। অথচ এই নিয়মের তোয়াক্কা না করে ২০২২ সালেই ওষুধ প্রশাসন দাম বাড়িয়েছে ২ বার। এরপর ২০২৩ ও ২০২৪ সালে আরও ২বার।