ব্রেকিং:
‘শুধু অভ্যুত্থান নয়, আমরা রাষ্ট্র গঠনের নেতাও পেয়ে গেছি’ পুলিশের নতুন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম ড. ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় না দেওয়ার ইঙ্গিত যুক্তরাজ্যের জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত বিকেল ৩টার মধ্যে সংসদ ভাঙার আল্টিমেটাম, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি ১৬ বছর পর বাংলাদেশে পুনরায় সংসদীয় গণতন্ত্র চালু হয় এই দিনে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনে আগুন দেশের দায়িত্ব নিলেন সেনাপ্রধান জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই ব্যবস্থা আজ থেকে তিন দিনের সাধারণ ছুটি শুরু শিক্ষামন্ত্রীর বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আগুন গণভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠক বসছে আজ কুমিল্লায় কেউ মারা যায় নি, গুলিবিদ্ধ ৮ জন আন্দোলনকারীরা চাইলে এখনই বসতে রাজি: প্রধানমন্ত্রী কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের দুই পাশে আ.লীগ নেতাকর্মীদের অবস্থান দেবিদ্বারে স্বজনদের আহাজারি থামছে না ‘গুলিতে মাথার মগজ উড়ে যায় শোক মিছিল স্থগিত করলো আওয়ামী লীগ মোবাইল নেটওয়ার্কে ফেসবুক বন্ধ, সঙ্গে টেলিগ্রামও
  • রোববার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||

  • ভাদ্র ২৪ ১৪৩১

  • || ০৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ঢাকায় কোটা আন্দোলনে চাঁদপুরের ১০ জন নিহত

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ২৭ জুলাই ২০২৪  

কোটা বিরোধী আন্দোলনে চাঁদপুর উত্তপ্ত হলেও  ঘটেনি প্রাণহানি ঘটনা। এখানকার ছাত্র আন্দোলনের উত্তেজনায় চাঁদপুর জেলা আওয়ামীলীগ, চাঁদপুর জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া জেলা বিএনপির সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিকের শহরের বাসভবনে কেবল হামলা ও ভাংচুর করা হয়নি।আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া বিএনপির কাজী ইব্রাহিম জুয়েলের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা এবং তার দুইজন আত্মীয়কে আহত করে রক্তাক্ত জখম করা হয়।

 কিন্তু এ আন্দোলনকে ঘিরে দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিংসতায় বহু মানুষ হতাহত হয়।ঢাকাতেই প্রাণ হারিয়েছে চাঁদপুরের অন্তত ১০ জন। যদিও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্য মতে নিহতের সংখ্যা ৯ জন। সারাদেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজমান থাকায় নিহতের পরিবারগুলো নিরবে লাশ দাফন করে
ফেলে। নিহত পরিবারগুলোর সবাই দাবি করেন তাদের সন্তান আন্দোলনের সাথে কিংবা সহিংসতার সাথে কোনোভাবেই জড়িত ছিল না। বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী নিহতদের মধ্যে সদর উপজেলার ৪ জন, মতলব দক্ষিণের ৩ জন, মতলব উত্তরের ২জন এবং ১ জন কচুয়া উপজেলার বাসিন্দা।

সদর উপজেলায় যে চারজন নিহত হয়েছে তারা হলেন: মৈশাদী ইউনিয়নের হামানকৰ্দ্িদ গ্রামের মোঃ সোহাগ তপাদারের ছেলে

জাহিদুল ইসলাম (১৭), লক্ষীপুর ইউনিয়নের রঘুনাথপুর গ্রামের মোঃ জসিম রাজার ছেলে সাব্বির রাজা (১৮) ও একই গ্রামের সুলতান খানের ছেলে মোহাম্মদ রোহান খান ও বালিয়া ইউনিয়নের মোঃ দেলোয়ার হোসাইন মিজির ছেলে আবু হোসাইন মিজি (২৬)।

মতলব দক্ষিণ উপজেলায় যারা নিহত হয়েছেন তারা হলেন: মতলব দক্ষিণের নোয়াগাঁও গ্রামের বাবলু পাটোয়ারীর ছেলে গোলাম রাব্বি (২৪), পিংরা বাজারের
খলিলুর রহমানের ছেলে মিজানুর রহমান মিলন ও উপাধি ইউনিয়নের দুলাল চন্দ্র দে এর ছেলে সৈকত চন্দ্র দে।

মতলব উত্তর উপজেলায় যারা নিহত হয়েছেন তারা হলেন: মতলব উত্তরের আমুয়াকান্দা গ্রামের গোলাম মোস্তফার মেয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাইমা সুলতানা (১৫) ও টুরকী গ্রামের রজব আলীর ছেলে রাজিব মিয়া (২৭)। কচুয়া উপজেলার তুলাতলী গ্রামের মোঃ কবির হোসেনের ছেলে মোহাম্মদ হাসান (২১)।