ব্রেকিং:
‘শুধু অভ্যুত্থান নয়, আমরা রাষ্ট্র গঠনের নেতাও পেয়ে গেছি’ পুলিশের নতুন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম ড. ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় না দেওয়ার ইঙ্গিত যুক্তরাজ্যের জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত বিকেল ৩টার মধ্যে সংসদ ভাঙার আল্টিমেটাম, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি ১৬ বছর পর বাংলাদেশে পুনরায় সংসদীয় গণতন্ত্র চালু হয় এই দিনে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনে আগুন দেশের দায়িত্ব নিলেন সেনাপ্রধান জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই ব্যবস্থা আজ থেকে তিন দিনের সাধারণ ছুটি শুরু শিক্ষামন্ত্রীর বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আগুন গণভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠক বসছে আজ কুমিল্লায় কেউ মারা যায় নি, গুলিবিদ্ধ ৮ জন আন্দোলনকারীরা চাইলে এখনই বসতে রাজি: প্রধানমন্ত্রী কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের দুই পাশে আ.লীগ নেতাকর্মীদের অবস্থান দেবিদ্বারে স্বজনদের আহাজারি থামছে না ‘গুলিতে মাথার মগজ উড়ে যায় শোক মিছিল স্থগিত করলো আওয়ামী লীগ মোবাইল নেটওয়ার্কে ফেসবুক বন্ধ, সঙ্গে টেলিগ্রামও
  • শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||

  • আশ্বিন ৫ ১৪৩১

  • || ১৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

নিজ বাড়িতেই সবচেয়ে অনিরাপদে নারীরা

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৩০ নভেম্বর ২০১৮  

জাতিসংঘের একটি গবেষণা প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যাচ্ছে, ২০১৭ সালে অর্ধেকেরও বেশি নারী খুন হয়েছেন তার নিজের পরিবারেরই কোনো সদস্যের হাতে। বর্তমানে নারীদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক নিজেদের বাড়িই।

জাতিসংঘের মাদক নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক সংস্থা ‘ইউএনওডিসি’র ওই প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ২০১৭ সালে ৮৭ হাজার নারী হত্যার শিকার হয়েছেন। এর ৫৮ শতাংশ, অর্থাৎ প্রায় ৫০ হাজার হত্যাই সংগঠিত হয়েছে মৃত নারীদের পরিবারের কোনো সদস্যের দ্বারা।

২০১৭ সালে হত্যার শিকার নারীদের ৩০ হাজার খুন হয়েছেন তাদের সঙ্গী বা ভালোবাসার মানুষের হাতে। জাতিসংঘের তথ্য থেকে জানা গেছে, প্রতি ঘণ্টায় ছয়জন নারী নিজের পরিচিত মানুষের হাতে খুন হন।

শুধু নারী মৃত্যুর হার বা কারণই নয়, এই প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। পরিবারের ভেতরে নারী সব সময় পুরুষের তুলনায় কম ক্ষমতার অধিকারী হওয়ার কারণেই বেশি অত্যাচারিত হয়। এর কারণ হিসাবে প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে লিঙ্গবৈষম্যকে।

ওই প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, আমেরিকা ও আফ্রিকার দশেগুলোতে নারীরা সবচেয়ে বেশি সহিংসতার শিকার হন। পরিবারের সদস্যের হাতে নারীদের নিহত হবার সংখ্যাও এই দুই মহাদেশে সবচেয়ে বেশি।

নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতার প্রবণতা ইউরোপের দেশগুলোতে তুলনামূলক কম বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

জাতিসংঘের এই প্রতিবেদনে পরামর্শ হিসাবে বলা হয়েছে, উন্নত আইনব্যবস্থা, সামাজিক নীতি-বদল ও স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির কথা। এসব ক্ষেত্রে আশানুরূপ ফলাফল পেতে হলে পুরুষদেরও উদ্যোগী হতে হবে।