ভোটের দিন নাশকতা করার নির্দেশ তারেক রহমানের

ভোট যতই এগিয়ে আসছে ততই নীল নকশা বাস্তবায়ন এ ব্যাস্ত হয়ে পড়েছেন সন্ত্রাসবাজ তারেক রহমান।  জনগণ এর আস্থা যখন আওয়ামীলীগ সরকার এর উপর ঠিক তখন ই নানা রকম উস্কানি মূলক বক্তব্য দিয়ে মানুষ কে বিভ্রান্ত করার পায়তারা শুরু করে দিয়েছেন। নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের কোমলমতি শিক্ষাথী দের কে সন্ত্রাসবাদের সাথে জড়াতে নতুন ফন্দি আঁটছেন  তারেক রহমান।  ইতিমধ্যে নয়া পল্টন এ পুলিশ এর উপর হামলা তারই প্রমান। এই সব কোমলমতি শিশু দের দিয়ে অপকর্ম করে তারা পার পেতে চায় কিন্তু জনগণ তাদের কোনো নীল নকনকশা কে বাস্তবায়ন হতে দিবে না। মানুষ গুম খুনের রাজনীতি চায়না, মানুষ শান্তি চায়।

আওয়ামীলীগ সরকার যখন দেশের পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণ রেখে ভোট এর সুস্থ পরিবেশ তৈরী করছে তখন জাতিকে বিভ্রান্ত করতে তারেক রহমান এর এই মন্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। প্রবাসে বসে দেশের সবচেয়ে বড় দুর্নীতিবাজ তারেক রহমান ভোট এর পরিবেশ নষ্ট করতে উঠে পরে লেগেছেন। ভোট কেন্দ্র পাহারা দেওয়ার দায়িত্ব আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিন্তু তিনি কেন চান  কোমল মতি শিক্ষাথীরা এই দায়িত্ব নিক।  তার পিছনে রয়েছে গভীর ষড়যন্তের ইঙ্গিত। জনগণ গত ১০ বছর এ যে উন্নয়ন দেখেছে তারপর থেকে এই সরকার কে তারা আবারো ক্ষমতায় বসাতে চায়। আর এদিকে বিরোধী দল পড়েছে তাদের অস্তিত্ব সংকটে। দেশে লুটপাটের রাজনীতির প্রবর্তক ছিল এই বি এন পি। মানুষ এর রাতের ঘুম হারাম করে দিয়েছিল  এই দল।  অন্য দিকে বিদেশে টাকার পাহাড় গড়ে তুলেছিল তারেক রহমান।  জাতি তারেক রহমান এর শাস্তি দেখার অপেক্ষায়।

তারেক রহমান এর নেতৃত্বেই পেট্রোল বোমার রাজনীতি চালু করেছিল বিরোধী দল বিএনপি। মানুষ পুড়িয়ে মানুষ এর অস্তিত্ব কে বিপন্ন করতে তারা সবসময় প্রস্তুত, এইটা তারেক রহমান এর বক্তব্য থেকে স্পষ্ট বুঝা যায়।  তিনি চান না মানুষ সুখে থাক। শিক্ষার্থীরা জানে তাদের দায়িত্ব। তারা দেশের উন্নতির জন্য পড়াশুনা করে নতুন নতুন আবিষ্কার করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে এর জন্য সকল ব্যবস্থা আমাদের বর্তমান সরকার করেছে।  তারেক রহমান এর এই সব উস্কানি মূলক বক্তব্য এর জন্য তাকে চিরতরে বাংলাদেশ এর রাজনীতি থেকে বহিস্কার এর দাবি জনগণ এর। এমন নৈরাজ্য দেখতে চায় না জনগণ।