ব্রেকিং:
‘শুধু অভ্যুত্থান নয়, আমরা রাষ্ট্র গঠনের নেতাও পেয়ে গেছি’ পুলিশের নতুন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম ড. ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় না দেওয়ার ইঙ্গিত যুক্তরাজ্যের জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত বিকেল ৩টার মধ্যে সংসদ ভাঙার আল্টিমেটাম, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি ১৬ বছর পর বাংলাদেশে পুনরায় সংসদীয় গণতন্ত্র চালু হয় এই দিনে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনে আগুন দেশের দায়িত্ব নিলেন সেনাপ্রধান জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই ব্যবস্থা আজ থেকে তিন দিনের সাধারণ ছুটি শুরু শিক্ষামন্ত্রীর বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আগুন গণভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠক বসছে আজ কুমিল্লায় কেউ মারা যায় নি, গুলিবিদ্ধ ৮ জন আন্দোলনকারীরা চাইলে এখনই বসতে রাজি: প্রধানমন্ত্রী কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের দুই পাশে আ.লীগ নেতাকর্মীদের অবস্থান দেবিদ্বারে স্বজনদের আহাজারি থামছে না ‘গুলিতে মাথার মগজ উড়ে যায় শোক মিছিল স্থগিত করলো আওয়ামী লীগ মোবাইল নেটওয়ার্কে ফেসবুক বন্ধ, সঙ্গে টেলিগ্রামও
  • শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||

  • আশ্বিন ৫ ১৪৩১

  • || ১৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

মুসলমানরা জার্মানির অংশ: জার্মান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৩০ নভেম্বর ২০১৮  

জার্মানির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হর্স্ট সেহোফার বলেছেন, মুসলমানরা জার্মানির একটি অংশ। বার্লিনে ইসলাম বিষয়ক সম্মেলন উদ্বোধন করতে গিয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন।

এর আগে গত মার্চ মাসে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর ‘বিল্ড’ পত্রিকাকে দেয়া সাক্ষাৎকারে সেহোফার বলেছিলেন, ইসলাম জার্মানির অংশ নয়। ওই বক্তব্যের পর তিনি অনেক সমালোচিত হয়েছিলেন। খবর ডয়েচে ভেলের।

তবে বুধবার ‘জার্মান ইসলাম কনফারেন্স’ বা ডিআইকে-র উদ্বোধন করতে গিয়ে সেহোফার বলেন, এই দেশের অন্য নাগরিকদের মতো মুসলমানদেরও সমান অধিকার ও দায়িত্ব আছে। এ ব্যাপারে ‘কোনও যৌক্তিক সন্দেহ’ থাকতে পারে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

জার্মানির মসজিদগুলোকে বিদেশি অর্থ সহায়তার ওপর নির্ভরতা কমানোরও আহ্বান জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। প্রার্থনা আয়োজন ও ইমামদের প্রশিক্ষণের খরচ নিজেদেরই জোগাড় করা উচিত বলে মনে করেন তিনি। এক্ষেত্রে মুসলমানদের জার্মান সমাজে একীভূত করতে সরকারের যেসব প্রকল্প আছে সেগুলোতে অর্থ সহায়তা বাড়ানো হবে বলেও জানান সেহোফার।

উল্লেখ্য, জার্মানির বেশিরভাগ মসজিদ তুরস্ক বা সৌদি আরবের মতো দেশের অর্থ সহায়তায় চলে।

জার্মানির সবচেয়ে বড় ইসলামি সংস্থা ‘ডিটিব’ তুরস্ক সরকারের নিয়ন্ত্রণে চলে। এই সংস্থার অধীনে থাকা প্রায় ৯০০ মসজিদ পরিচালনা ও ইমামদের বেতন আসে তুরস্ক থেকে।

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেচেপ তায়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে জার্মানিতে সমালোচনার মুখে পড়েছে ডিটিব। সে কারণে মসজিদগুলোর ওপর বিদেশি নিয়ন্ত্রণ কমানোর বিষয়টি এখন আলোচিত হচ্ছে।

উল্লেখ্য, জার্মানিতে বসবাসরত মুসলমানদের সমাজে ‘ইন্টিগ্রেট’ বা একীভূত করা ডিআইকে-র লক্ষ্য। বর্তমানে জার্মানিতে প্রায় ৪৫ লাখ মুসলমান বাস করছেন।