ব্রেকিং:
‘শুধু অভ্যুত্থান নয়, আমরা রাষ্ট্র গঠনের নেতাও পেয়ে গেছি’ পুলিশের নতুন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম ড. ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় না দেওয়ার ইঙ্গিত যুক্তরাজ্যের জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত বিকেল ৩টার মধ্যে সংসদ ভাঙার আল্টিমেটাম, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি ১৬ বছর পর বাংলাদেশে পুনরায় সংসদীয় গণতন্ত্র চালু হয় এই দিনে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনে আগুন দেশের দায়িত্ব নিলেন সেনাপ্রধান জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই ব্যবস্থা আজ থেকে তিন দিনের সাধারণ ছুটি শুরু শিক্ষামন্ত্রীর বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আগুন গণভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠক বসছে আজ কুমিল্লায় কেউ মারা যায় নি, গুলিবিদ্ধ ৮ জন আন্দোলনকারীরা চাইলে এখনই বসতে রাজি: প্রধানমন্ত্রী কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের দুই পাশে আ.লীগ নেতাকর্মীদের অবস্থান দেবিদ্বারে স্বজনদের আহাজারি থামছে না ‘গুলিতে মাথার মগজ উড়ে যায় শোক মিছিল স্থগিত করলো আওয়ামী লীগ মোবাইল নেটওয়ার্কে ফেসবুক বন্ধ, সঙ্গে টেলিগ্রামও
  • শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||

  • আশ্বিন ৬ ১৪৩১

  • || ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

রকেট সম্পর্কিত অজানা তথ্য!

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৩ ডিসেম্বর ২০১৮  

বাঁধাকপির খেতে অবতরণ

শুনতে অবাক লাগলেও ঘটনাটি কিন্তু সত্যি।পৃথিবীর প্রথম তরল জ্বালানির রকেট উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল ১৯২৬ সালের ১৬ই মার্চ। মার্কিন বিজ্ঞানী রবার্ট গডার্ড সেটা বানিয়েছিলেন। অবশ্য এর অনেক বছর আগেই রকেটে কঠিন পদার্থ জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করে আসছিল চীনারা। গডার্ডের তৈরি রকেট ১২ দশমিক ৫ মিটার উচ্চতায় উঠেছিল। পরে বিধ্বস্ত হয় এক বাঁধাকপির খেতে! সে সময় গডার্ড চাঁদে রকেট পাঠানোর কথা বলেছিলেন। তাই এই ঘটনায় তিনি পরিহাসের পাত্রে পরিণত হন।

স্যাটার্ন ভি'র ওজন ৪০০ হাতির চেয়ে বেশি!

 

1.রকেট সম্পর্কিত অজানা তথ্য!

পৃথিবীতে যতগুলো শক্তিশালী রকেট তৈরি হয়েছে, স্যাটার্ন ভি তার মধ্যে অন্যতম। এর ওজন ছিল ২ দশমিক ৮ মিলিয়ন কেজি (৬ দশমিক ২ মিলিয়ন পাউন্ড!)। এর উচ্চতা ছত্রিশ তলা বিল্ডিংয়ের সমান এবং পৃথিবীর কক্ষপথে প্রায় দশটি বাস নিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা ছিল এর।এর জন্য যে পরিমাণ জ্বালানি ব্যয় হয় তা দিয়ে গাড়িতে করে ৮০০ বার পৃথিবীর চারপাশে ঘুরে আসা যাবে!

রকেটকে রাঙানো হতো

 

2.রকেট সম্পর্কিত অজানা তথ্য!

আগের দিনে রকেটকে বিভিন্ন রঙে রাঙানো হতো! উদ্দেশ্য ছিল রকেটের গতিবিধির ওপর নজর রাখা। এজন্য আইকনিক, টাইটান, রেডস্টোন প্রভৃতি রকেটকে রাঙানো হয়েছিল। আধুনিক রকেটে এর গতিবিধি লক্ষ্য করতে ইভিম প্রযুক্তির প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয়েছে। এ প্রযুক্তি রকেটের যাত্রাপথের প্রতি মুহূর্তের তথ্য সরবরাহ করতে পারে।

সবচেয়ে দ্রুতগামী রকেট এটলাস ভি

 

3.রকেট সম্পর্কিত অজানা তথ্য!

সর্বোচ্চ দ্রুতগামী রকেট ছিল এটলাস ভি। এটা তৈরি হয়েছিল ২০০৬ সালে, যা মহাকাশযানের ইতিহাসে নতুন মাত্রা এনে দেয়। এটলাস ভি এখন বর্তমানে প্লুটোগামী এবং বর্তমানে এর গতি ৫৮ হাজার কিলোমিটার। এই গতিতে যদি চাঁদের দিকে যেত তাহলে চাঁদের কক্ষপথের পৌঁছাতে সময় লাগতো মাত্র নয় ঘণ্টা!যেখানে অ্যাপোলোর নভোচারীদের চাঁদে যেতে সময় লেগেছিল তিন দিন।

অধিকাংশ রকেট রাশিয়ার তৈরি

 

4.রকেট সম্পর্কিত অজানা তথ্য!

২০১১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ৭ হাজার ১২০টি রকেট তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় অর্ধেক (৩ হাজার ৫৯৫) রকেট তৈরি হয়েছে রাশিয়ায়। যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি হয়েছে ১ হাজার ৮৭৫টি আর ইউরোপে তৈরি হয়েছে মাত্র ৩৩৮টি।১৯৫৭ সালে সত্যিকার অর্থে রকেট লঞ্চিং শুরু হয়।১৯৬৫ সাল ছিল ব্যস্ত বছর।ঐ বছর ১৮০টি রকেট তৈরি হয়েছিল!