ব্রেকিং:
‘শুধু অভ্যুত্থান নয়, আমরা রাষ্ট্র গঠনের নেতাও পেয়ে গেছি’ পুলিশের নতুন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম ড. ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় না দেওয়ার ইঙ্গিত যুক্তরাজ্যের জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত বিকেল ৩টার মধ্যে সংসদ ভাঙার আল্টিমেটাম, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি ১৬ বছর পর বাংলাদেশে পুনরায় সংসদীয় গণতন্ত্র চালু হয় এই দিনে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনে আগুন দেশের দায়িত্ব নিলেন সেনাপ্রধান জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই ব্যবস্থা আজ থেকে তিন দিনের সাধারণ ছুটি শুরু শিক্ষামন্ত্রীর বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আগুন গণভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠক বসছে আজ কুমিল্লায় কেউ মারা যায় নি, গুলিবিদ্ধ ৮ জন আন্দোলনকারীরা চাইলে এখনই বসতে রাজি: প্রধানমন্ত্রী কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের দুই পাশে আ.লীগ নেতাকর্মীদের অবস্থান দেবিদ্বারে স্বজনদের আহাজারি থামছে না ‘গুলিতে মাথার মগজ উড়ে যায় শোক মিছিল স্থগিত করলো আওয়ামী লীগ মোবাইল নেটওয়ার্কে ফেসবুক বন্ধ, সঙ্গে টেলিগ্রামও
  • রোববার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||

  • ভাদ্র ২৪ ১৪৩১

  • || ০৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শপথ নিলেন নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ১৬ জুলাই ২০২৪  

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন খড়গা প্রসাদ (কেপি) শর্মা ওলি।

সোমবার (১৫ জুলাই) তিনি শপথ নেন। আগের দিন রোববার দেশটির প্রেসিডেন্ট রাম চন্দ্র পাউডেল তাকে নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা দেন।

৭২ বছর বয়সী কেপি শর্মা দেশটির কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান। এবার তার দল মধ্য-বামপন্থি নেপালি কংগ্রেস পার্টির সঙ্গে জোট সরকার গঠন করেছে।

এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো নেপালের প্রধানমন্ত্রী হলেন কেপি শর্মা ওলি। প্রেসিডেন্ট রাম চন্দ্র পাউডেলের কাছে শপথ গ্রহণের সময় তিনি বলেন, আমি, কেপি শর্মা ওলি দেশ ও জনগণের নামে অঙ্গীকার করছি যে আমি সংবিধানের প্রতি অনুগত থাকব... এবং প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমার দায়িত্ব পালন করব।

২০১৫ সালে প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন কেপি শর্মা। তিনি ২০১৮ সালে পুনর্নির্বাচিত হন। এছাড়া ২০২১ সালে দেশটির পার্লামেন্টে অস্থিরতা বিরাজ করলে তাকে স্বল্প সময়ের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়।

তার পূর্বসূরি এবং প্রাক্তন জোট সরকারের মিত্র পুষ্প কমল দাহাল গত শুক্রবার আস্থা ভোটে হেরে গেছেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র ১৮ মাস পরেই তাকে এই পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হলো।

নেপালের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে (এইচওআর) আসন রয়েছে ২৭৫টি। কোনো প্রধানমন্ত্রী আস্থাভোটে জিতে ক্ষমতা ধরে রাখতে গেলে প্রয়োজন হয় কমপক্ষে ১৩৮টি ভোট।

গত শুক্রবারের আস্থাভোটে উপস্থিত ২৫৮ আইনপ্রণেতার মধ্য থেকে মাত্র ৬৩টি ভোট পেয়েছেন পুষ্প কমল দহল। তার বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন ১৯৪ জন আইনপ্রণেতা। আর একজন ভোটদানে বিরত ছিলেন।

ওলির নেতৃত্বেই নব্বইয়ের দশকে নেপালে রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ শুরু করে মাওবাদীরা। দীর্ঘ গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতির পর দেড় দশক আগে নেপাল থেকে রাজতন্ত্রের অবসান হয়। তারপর থেকেই রাজনৈতিক অস্থিরতার শিকার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটি।