ব্রেকিং:
‘শুধু অভ্যুত্থান নয়, আমরা রাষ্ট্র গঠনের নেতাও পেয়ে গেছি’ পুলিশের নতুন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম ড. ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় না দেওয়ার ইঙ্গিত যুক্তরাজ্যের জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত বিকেল ৩টার মধ্যে সংসদ ভাঙার আল্টিমেটাম, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি ১৬ বছর পর বাংলাদেশে পুনরায় সংসদীয় গণতন্ত্র চালু হয় এই দিনে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনে আগুন দেশের দায়িত্ব নিলেন সেনাপ্রধান জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই ব্যবস্থা আজ থেকে তিন দিনের সাধারণ ছুটি শুরু শিক্ষামন্ত্রীর বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আগুন গণভবনে নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠক বসছে আজ কুমিল্লায় কেউ মারা যায় নি, গুলিবিদ্ধ ৮ জন আন্দোলনকারীরা চাইলে এখনই বসতে রাজি: প্রধানমন্ত্রী কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের দুই পাশে আ.লীগ নেতাকর্মীদের অবস্থান দেবিদ্বারে স্বজনদের আহাজারি থামছে না ‘গুলিতে মাথার মগজ উড়ে যায় শোক মিছিল স্থগিত করলো আওয়ামী লীগ মোবাইল নেটওয়ার্কে ফেসবুক বন্ধ, সঙ্গে টেলিগ্রামও
  • রোববার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||

  • ভাদ্র ২৪ ১৪৩১

  • || ০৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

৬৫ দিনেও বিচার না হওয়ায় কুবি শিক্ষকের মানববন্ধন

কুমিল্লার ধ্বনি

প্রকাশিত: ৪ জুলাই ২০২৪  

গত ২৮ এপ্রিল শিক্ষকদের উপর হামলার সময় উপাচার্য অধ্যাপক ড.এ এফ এম আবদুল মঈনের হাতে মারধরের শিকার হন প্রতœতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক মো. মুর্শেদ রায়হান। ঘটনার ৬৫ দিন অতিবাহিত হলেও কোনো বিচার না হওয়ায় একক অবস্থান পালন করেন তিনি। শিক্ষকদের অভিযোগ উপাচার্য একজন শিক্ষককে হামলার মাধ্যমে ওনার পদে থাকার যোগ্যতা হারিয়েছেন।
বুধবার (৩ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে বিচারের দাবিতে অবস্থান কালে শিক্ষক সমিতির সদস্যরাও একাত্মতা পোষণ করেন।
 ভুক্তভোগী শিক্ষক মুর্শেদ রয়হান বলেন, গত ২৮ এপ্রিল উপাচার্য আমাকে কনুই দিয়ে আঘাত করেন। একজন উপাচার্য যখন শিক্ষকদের উপর হামলা করেন তখন শিক্ষকদের আর নিরাপত্তা থাকে না। এ হামলা শুধু শিক্ষকদের উপর ছিল না গোটা বাংলাদেশের শিক্ষক সমাজের উপর ছিল। এতদিন হলেও এখন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে দৃশ্যমান কোন পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। শিক্ষকদের উপর হামলার ঘটনায় সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানাচ্ছি। সে সাথে খুব দ্রুত সময়ের ভিতর উপাচার্যের পদত্যাগের দাবি জানাচ্ছি।
এই বিষয়ে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান বলেন, তিনি সব সময় দুর্নীতির মাঝে নিমজ্জিত থাকেন। একজন উপাচার্যের যে ধরনের নেতৃত্ব এবং ব্যক্তিত্ব থাকার কথা সেটি লক্ষ্য করা যায় না।
তিনি আরও বলেন, সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের যে নিয়ম রয়েছে সেটা না মেনে গত আড়াই বছর ধরে সিনিয়র শিক্ষকদের পদোন্নতি আটকে রেখেছিলেন। কিন্তু গত ৩০ তারিখের সিন্ডিকেটে সেটি অনুমোদন দেওয়া লাগছে। তিনি প্রক্টরকে অবৈধভাবে চেয়ারে বসিয়ে তার অবৈধ ডিগ্রি বৈধ করার জন্য চেষ্টা করছেন। এবং তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসনিক সন্ত্রাসী কায়েম করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু সেটার আর সুযোগ দেওয়া হবে না।
শিক্ষক সমিতির সহ সভাপতি কাজী কামাল উদ্দিন বলেন, এ উপাচার্যকে নিয়ে কথা বলতে আমাদের লজ্জা লাগে। সর্বোচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তি হয়ে যখন শিক্ষকদের উপর হামলা করে তখন আর শিক্ষকদের নিরাপত্তা থাকে না। তিনি উপাচার্য হওয়ার আর কোনো নৈতিকতা রাখে না। আমরা লজ্জা পাই আপনি কেন পদত্যাগ করেন না। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯০% এর বেশি শিক্ষক আপনার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। আপনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করুন আর না হয় আগামীতে আরও ভয়াবহ কর্মসূচির দিকে যাবো।